ঢোল বাজিয়ে গিনেস বুকে চট্টগ্রামের সুদর্শন
বাংলাদেশের চট্টগ্রাম
জেলার সাতকানিয়ার পণ্ডিত সুদর্শন দাশ। ব্রিটেনে বসবাসকারী সুদর্শন টানা ২৭ ঘণ্টা
ঢোল বাজিয়ে এই রেকর্ড গড়েছেন। গত ২০ জুলাই গিনেস কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে এই রেকর্ডের
সার্টিফিকেট পেয়েছেন তিনি।
২০ জুন সন্ধ্যা ৭টা
থেকে পর দিন ২১ জুন রাত ১০টা
পর্যন্ত টানা ২৭ ঘন্টা ঢোল বাজিয়ে তিনি এই রেকর্ড তৈরি করেছেন। বাজনার ভিডিও গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানোর পর, সেই রেকর্ডিং ও লগ ফাইলের খুটিনাটি পরীক্ষা করে বিশ্ব রেকর্ডের স্বীকৃতিটি দিয়েছে গিনেস কর্তৃপক্ষ।
পর্যন্ত টানা ২৭ ঘন্টা ঢোল বাজিয়ে তিনি এই রেকর্ড তৈরি করেছেন। বাজনার ভিডিও গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানোর পর, সেই রেকর্ডিং ও লগ ফাইলের খুটিনাটি পরীক্ষা করে বিশ্ব রেকর্ডের স্বীকৃতিটি দিয়েছে গিনেস কর্তৃপক্ষ।
সংবাদ
মাধ্যমের কাছে সুদর্শন দাশ বলেছেন, “২০১৬ সালের শেষ দিকে ঢোল বাজিয়ে রেকর্ড করার জন্য
গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের কাছে আবেদন করি। এর পর ২০১৭ সালের ৩ মে তারা আমাকে
চিঠি দিয়ে ২৪ ঘণ্টার বেশি সময় টানা ঢোল বাজানোর চ্যালেঞ্জ জানান। এর পরই শুরু হয় আমার
চ্যালেঞ্জ। ২৭ ঘণ্টা ধরে ২৫টি সুরের তালে ঢোল বাজাই। আর তা ভিডিও করা হয়। এর পর সেটা
পাঠানো হয় গিনেস কর্তৃপক্ষের কাছে। প্রতিটি সুর, গান, মিউজিক সব কিছু মিলিয়ে
দেখে নিশ্চিত হয়েই সনদ দেয় গিনেস কর্তৃপক্ষ।”
সুদর্শন দাশের দাবি,
“২০১৬ সালের নভেম্বরে ২৫ দিনে ৫৫৮ ঘণ্টা তবলা বাজাই। সেটাও পাঠানো হয়েছে গিনেস
কর্তৃপক্ষের কাছে। সেটিও গিনেস কর্তৃপক্ষের বিবেচনাধীন রয়েছে।
চট্টগ্রামের
আলাউদ্দিন ললিতকলা একাডেমিতে মাত্র চার বছর বয়সে তবলায় হাতেখড়ি নেন সুদর্শন। ১৯৯০
সালে ফুলকুঁড়ির প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক পেয়েছিলেন। তিনি পণ্ডিত বিজন বিহারি
চট্টোপাধ্যায়ের কাছে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন শান্তিনিকতনে। পরে লন্ডনে চলে যান আইন
নিয়ে পড়ার জন্য। লন্ডনের নিউহ্যাম এলাকায় 'তবলা অ্যান্ড ঢোল
অ্যাকাডেমি' তৈরি করেন সুদর্শন।
সম্মানিত পাঠক, অত্যন্ত প্রয়োজনীয় বিষয়বস্তু দিয়ে সাজানো আমার নিজের সাইট ও চ্যানেলগুলো একবার ঘুরে আসার আমন্ত্রণ রইলো:
জানতেচাই, জানাতেচাই ; World Hot Events ; Learn and Earn ; Youtube Educare Channel ;Educare Channel ; Facebook; Twitter
সূত্র:
আনন্দবাজার পত্রিকা
No comments